top of page

স্টেরয়েড ক্রীম ব্যবহারের উপযোগিতা ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া..

  • সুস্বাস্থ্য প্রকাশনা
  • May 27
  • 6 min read

ডাঃ অশোক কুমার ঘোষাল

(কনসালট্যান্ট ডার্মাটোলজিস্ট অ্যান্ড কসমেটোলজিস্ট, নাইটিঙ্গেল হসপিটাল)

ree

স্টেরয়েড ক্রীম হল অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি এজেন্ট। স্টেরয়েড আবিষ্কার একটি যুগান্তকারী আবিষ্কার। স্টেরয়েড খাবার ও লাগাবার ওষুধ হিসাবে চিকিৎসা জগতকে আমূল পরিবর্তন করে দিয়েছে। বিভিন্ন রোগের ক্ষেত্রে স্টেরয়েড ব্যবহার করে খুব ভালো ফল পাওয়া গেছে। স্টেরয়েডের ব্যবহার নিয়ে অনেকের মনে নানারকম প্রশ্ন আছে। যেমন কখন এবং কোন কোন পরিস্থিতিতে স্টেরয়েড ব্যবহার করা উচিত?

ree

স্টেরয়েড সম্বন্ধে প্রথম কথা সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হবে। ডার্মাটোলজিস্টরা অনেক ক্ষেত্রেই লাগাবার ওষুধ হিসাবে স্টেরয়েড ব্যবহার করে থাকেন। স্টেরয়েড লাগালে যে স্কিন সংক্রান্ত যে রোগ ভালো হবে সেখানে অবশ্যই স্টেরয়েড ব্যবহার করতে হবে। স্টেরয়েডের নানা ভাগ আছে। যেমন, কোনোটা খুব স্ট্রং পাওয়ার, কোনোটা মিডিয়াম শক্তির, আবার কোনোটা খুব কম পাওয়ার যুক্ত স্টেরয়েড। সব ক্ষেত্রেই একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের সিদ্ধান্তই আসল কথা।


একজন সোরাইসিস রোগী বা যদি লাইকেনিফায়েড একজিমা অর্থাৎ বহু পুরনো একজিমা, চামড়া মোটা হয়ে গেছে, খসখসে হয়ে গেছে সেখানে কিন্তু স্ট্রং স্টেরয়েড ব্যবহার করতে হবে। কিন্তু এই ব্যবহারেরও একটা সীমা থাকে—সেটা তিন সপ্তাহ, চার সপ্তাহ বা বড়জোর ছয় সপ্তাহ পর্যন্ত হতে পারে। দ্বিতীয় বার বা তৃতীয়বার ওষুধটা পরবর্তী পর্যায়ে লাগাতে হবে কি না সেটা ডাক্তারবাবু বলে দেবেন। অর্থাৎ খুব কম সময়ের জন্য স্ট্রং পাওয়ারের স্টেরয়েড ব্যবহার করা হয়।

ree

মিডিয়াম স্টেরয়েড একজিমা, সোরাইসিসের মতো অন্যান্য স্কিন ডিজিজে ব্যবহার করা যায়। কম পাওয়ারের স্টেরয়েড মুখে বা অন্য ডেলিকেট জায়গায় যেখানে স্ট্রং স্টেরয়েড লাগানো যাবে না, সেখানে মিডিয়াম ব্যবহার করা যাবে।


স্টেরয়েড অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি মলিকিউল। কোথায় তার উপযোগিতা আছে সেটা দেখে ব্যবহার করতে হবে। এটাই হল আসল কথা। কিন্তু সমস্যা হল, স্টেরয়েড মিশ্রিত কম্বিনেশন ক্রীম বাজারে অজস্র আছে। আরও যেটা ভয়ঙ্কর দিক, তা হল আমাদের দেশের মানুষের গায়ের রঙ যেহেতু কালো বা বাদামি, তাই আমাদের মধ্যে বিশেষ করে মহিলাদের মধ্যে ফর্সা হওয়ার একটা অদম্য আকুতি আছে। তাই ফর্সা হওয়ার ক্রীম বা লোশনে ঘোষিত কিংবা অঘোষিতভাবে স্টেরয়েড ক্রীম ব্যবহার করা হয়।

ree

ডাক্তারবাবুরা যখন স্টেরয়েড ক্রীম দেন তখন তার একটা নির্দিষ্ট সময় থাকে এবং তারপর আবার চেক আপের ব্যাপার থাকে, রোগী কেমন আছে তা জানার জন্য। কিন্তু বাজারচলতি স্টেরয়েড যুক্ত ক্রীমে কোনো নির্দিষ্ট সময় লেখা থাকে না, ফলে মানুষ দিনের পর দিন ফলাফল না জেনে অন্ধের মতো ব্যবহার করে চলে।


নিচে রক্তাল্পতা (anemia) রোগীদের জন্য স্বাস্থ্যকর পাঁচটি আমিষ এবং পাঁচটি নিরামিষ রান্নার বিস্তারিত প্রণালী (মোট প্রায় ৪০০০ শব্দে) দেওয়া হলো। এই রান্নাগুলিতে এমন উপাদান ব্যবহার করা হয়েছে যা আয়রনের ঘাটতি পূরণে সহায়তা করে এবং সহজে হজম হয়।


দীর্ঘদিন ধরে এই শক্তিশালী স্টেরয়েড ক্রীম ব্যবহারের ফলে মুখের চামড়া পাতলা হয়ে যায়, চামড়ার তলায় যে ব্লাড ভেসেলসগুলো আছে সেগুলো পরিষ্কার দেখা যায়। একে বলে ‘টেলালগিসিটাসিয়া’। ফলে চামড়া পাতলা হলে, চামড়া ভঙ্গুর হয়ে যাবে। অল্প আঘাতেই চামড়া থেকে রক্তপাত হতে পারে, কালশিটে পড়তে পারে। এবং নিয়মিত স্টেরয়েড ব্যবহার করতে থাকলে সেই জায়গায় ইমিউনিটি কমে যাবে। তখন সেখানে স্থানীয়ভাবে লোকাল ব্যাক্টেরিয়া বা ফাংগাল ইনফেকশন হতে পারে।

ree

এইভাবে স্টেরয়েড লাগিয়ে আর্টিফিশিয়ালি গায়ের রঙটার যে পরিবর্তন করা হল, ক্রীম মাখাটা বন্ধ করলে দেখা যায় চমড়ায় একপ্রকার ইরিটেশন হচ্ছে। যেমন মাতালকে মদ খেতে না দিলে বা ড্রাগ অ্যাডিক্টকে ড্রাগ না দিলে তারা যেমন ছটফট করে, তাদের শরীর আনচান করে দ্রব্যটি নেবার জন্য, ঠিক তেমনি ত্বক বা চামড়া দীর্ঘদিন স্টেরয়েড ব্যবহার করার কারণে অ্যাডিকটেড হয়ে যায়। যখন ব্যবহারকারী জানতে পারেন যে তিনি ভুল জিনিস ব্যবহার করেছেন, এবার থামা দরকার—তখনই কিন্তু চামড়াতে লাল লাল দানা বেরোতে থাকে, চুলকোতে থাকে, ইজিং ইরিটেশন হয় এবং রোগী আবার পুরনো ক্রীমটা ব্যবহার শুরু করে। এটা একটা বিরাট সমস্যা হয়ে যায়। অ্যান্টি ফাংগাল সংক্রমণে অনেক সময় তলপেট বা কুঁচকিতে চুলকানি হলে ওষুধের দোকান থেকে যে ক্রীমটা আনেন তা অ্যান্টি ফাংগাল অ্যান্টিবায়োটিক এবং স্টেরয়েড। অ্যান্টি ফাংগাল এবং স্টেরয়েড ক্রীমগুলো নিয়ে এসে দু’ চারদিন লাগিয়ে চুলকানি কমে গেলে অনেকে ওষুধটি থামিয়ে দেন। আবার যখন চুলকানি শুরু হয় তখন ব্যবহার করেন সেই ক্রীমটি। এইভাবে চলতে থাকে মাসের পর মাস, বছরের পর বছর। এর ফলে ফাঙ্গাল ইনফেকশনের কারণে যে চুলকনি, সেটা কমে যায় কিন্তু ফাঙ্গাসগুলো থেকে যায় এবং তার সাথে সংক্রমণটাও। মাঝখান থেকে সংক্রমণের জায়গাটাও বাড়তে থাকে।

ree

ফাঙ্গাসগুলো চামড়ার মধ্যে হেয়ার ফলিকিউলের গভীর পর্যন্ত পৗঁেছে গিয়ে ইনফেকশন করতে পারে। ফাঙ্গাল এবং ব্যাক্টেরিয়ার ইনফেকশনের ফলে সেখানে ফোড়া ও ব্যথা হয়ে সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। দীর্ঘদিন ধরে ঢাকা জায়গায় স্টেরয়েড লাগাতে থাকলে অনেকটা স্টেরয়েড শোষিত হয়ে চামড়ার গভীর স্তর অর্থাৎ সাবকিউটেনিয়াস টিসু্য পর্যন্ত পৗঁেছে যায়। এর ফলে ওখানকার চামড়াটা ফিনফিনে পাতলা হয়ে যায়। সিগারেট পেপারের মতো অ্যাট্রফি স্কিন হয়ে স্ট্রেচ মার্ক তৈরি হয়। সেগুলো দেখতেও খারাপ লাগে। সেগুলো চলে যাবার নয়। এমনটা একবার তৈরি হয়ে গেলে স্বাভাবিক ত্বক আর ফেরত আসে না।


সেজন্য ডাক্তারবাবুরা বলেন, যদি কারো ফাঙ্গাল ইনফেকশন হয়, ওষুধের দোকান থেকে নিজের বা দোকানদারের পছন্দ মতো দেওয়া কম্বিনেশন ক্রীম ব্যবহার করবেন না। সঠিকভাবে চিকিৎসা করিয়ে সঠিক খাবার বা লাগাবার ওষুধ ব্যবহার করুন। অনেক সময় এমন কিছু রোগী আসেন যারা বহুদিন ধরেই অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি ক্রীম যা নাকি ফর্সা করবে তাদের মুখকে, সেই স্টেরয়েড যুক্ত ফর্সা হওয়ার ক্রীম ব্যবহার করে চলেছেন। সেই ক্রীম মেখেই ব্রণ বা অ্যালার্জি নাকি দূর হয়। কিন্তু সেই ক্রীম দীর্ঘদিন ব্যবহারের ফলে মুখের স্কিনের যে বিকৃতি ঘটে তা কিন্তু ভয়ঙ্কর। এই বিকৃতিকে ঠিক করতে তখন প্রচুর পয়সার সাথে সাথে অনেক কাঠখড় পোহাতে হয়।


আবারও যে কথাটা বলার, স্টেরয়েড অত্যন্ত উপকারী মলিকিউল। স্টেরয়েড মেডিসিন একটি যুগান্তকারী আবিষ্কার। সিভিয়ার ড্রাগ র্যাশ, সোরিয়াসিস, একজিমা থেকে রিলিফ দিতে এবং নিয়ন্ত্রণে রাখতে স্টেরয়েডের ভূমিকা দারুণভাবে কার্যকরী। তাই স্টেরয়েড চর্মরোগ বিশেষজ্ঞরা সতর্কতার সঙ্গে ব্যবহার করে থাকেন রোগীর চিকিৎসায় এবং ভবিষ্যতেও করবেন। অত্যন্ত সুবিচার করে, কোথায় কোন ধরনের স্টেরয়েড ব্যবহার করা হবে তার জন্য কোনো অভিজ্ঞ চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের মতামত নিয়ে ব্যবহার করতে হবে।


সুস্বাস্থ্যের রান্না

পাঁচ রকম শাকের পাঁচ রকম স্বাস্থ্যকর রান্না


শাকসবজি আমাদের খাদ্যতালিকার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, মিনারেল, আঁশ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা আমাদের দেহকে সুস্থ ও সবল রাখতে সাহায্য করে। বিশেষ করে শাকজাতীয় খাবারে লৌহ (iron), ক্যালসিয়াম, ভিটামিন A, C, K এবং ফোলেট (folate) পাওয়া যায়, যা রক্তাল্পতা প্রতিরোধে অত্যন্ত কার্যকর।

পালং শাক

লাল শাক

মুলা শাক

কলমি শাক

হেলেঞ্চা শাক

ree

১. পালং শাক (Spinach)


পুষ্টিগুণ

পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে লৌহ, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন A ও C থাকে। এটি রক্তাল্পতা দূর করতে সাহায্য করে এবং হাড়কে শক্তিশালী


রেসিপি: পালং শাক ও মুগ ডালের হালকা ভাজা

উপকরণ:

পালং শাক – ২ কাপ (কুচানো)

মুগ ডাল – ১/২ কাপ

পেঁয়াজ – ১টি (স্লাইস করা)

রসুন – ৪ কোয়া (কুচানো)

কাঁচা মরিচ – ২টি (চেরা)

হলুদ গুঁড়ো – ১/৪ চা চামচ

লবণ – পরিমাণমতো

সরিষার তেল – ১ চা চামচ

প্রণালি:

মুগ ডাল শুকনা ভেজে নিন যতক্ষণ না হালকা বাদামি রং ধারণ করে।

এরপর অল্প জল দিয়ে আধা সিদ্ধ করে নিন।

কড়াইতে তেল গরম করে রসুন, পেঁয়াজ ও কাঁচা মরিচ দিন। হালকা বাদামি হলে পালং শাক দিন।

শাক একটু নরম হলে সেদ্ধ করা মুগ ডাল, হলুদ গুঁড়ো ও লবণ দিয়ে নাড়ুন।

জল শুকিয়ে এলে নামিয়ে পরিবেশন করুন।

ree

২. লাল শাক (Red Amaranth)


পুষ্টিগুণ

লাল শাক লৌহসমৃদ্ধ একটি শাক, যা রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়াও এতে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা ত্বক ও চুলের জন্য উপকারী।


রেসিপি: লাল শাক ও রসুন ভাজা

উপকরণ:

লাল শাক – ২ কাপ

রসুন – ৫ কোয়া (কুচানো)

শুকনা লঙ্কা – ২টি

পেঁয়াজ – ১টি (পাতলা কাটা)

সরিষার তেল – ১ চা চামচ

লবণ – স্বাদ অনুযায়ি

প্রণালি:

শাক ভালোভাবে ধুয়ে কেটে নিন।

কড়াইতে তেল গরম করে শুকনা লঙ্কা ও রসুন ভাজুন।

রসুন সোনালি হলে পেঁয়াজ দিন, নরম হলে শাক ও লবণ দিন।

ঢেকে দিন, শাক থেকে বের হওয়া জলেতে রান্না হবে।

জল শুকালে নামিয়ে নিন।

ree

৩. মুলো শাক (Radish Greens)


পুষ্টিগুণ

মুলো শাকে প্রচুর ফাইবার, ক্যালসিয়াম, এবং ভিটামিন C থাকে। এটি হজমে সাহায্য করে ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে।


রেসিপি: মুলো শাকের বেসনের ঝোল

উপকরণ:

মুলো শাক – ২ কাপ (ধুয়ে কাটা)

বেসন – ২ টেবিল চামচ

পেঁয়াজ – ১টি (স্লাইস করা)

রসুন বাটা – ১ চা চামচ

কাঁচা লঙ্কা – ২টি

হলুদ – ১/৪ চা চামচ

লবণ – স্বাদ অনুযায়ী

সরিষার তেল – ১ চা চামচ

প্রণালি:

কড়াইয়ে তেল গরম করে পেঁয়াজ ও রসুন বাটা দিন।

এরপর মুলো শাক দিন। কিছুক্ষণ ভেজে নিয়ে লবণ, হলুদ দিন।

আলাদা পাত্রে বেসন ও ১ কাপ জল মিশিয়ে ঢেলে দিন।

কাঁচা মরিচ দিন ও ঝোল গাঢ় না হওয়া পর্যন্ত রান্না করুন।

ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন।

ree

৪. কলমি শাক (Water Spinach)


পুষ্টিগুণ

কলমি শাকে ভিটামিন A ও C এবং আঁশ থাকে প্রচুর পরিমাণে। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে এবং রক্ত পরিশোধনে সাহায্য করে।


রেসিপি: কলমি শাকের চচ্চড়ি

উপকরণ:

কলমি শাক – ২ কাপ

বেগুন – ১টি (কিউব করে কাটা)

কুমড়া – ১ কাপ

কাঁচা লঙ্কা – ২-৩টি

সরিষার বাটা – ১ টেবিল চামচ

লবণ – স্বাদ অনুযায়ী

সরিষার তেল – ১ চা চামচ

প্রণালি:

সব উপকরণ একসাথে কড়াইয়ে দিন, অল্প জল দিন।

ঢেকে দিন, শাক থেকে জল বের হবে।

মাঝারি আঁচে রান্না করুন যতক্ষণ না সবজিগুলো সেদ্ধ হয়।

শাক নরম হলে নামিয়ে পরিবেশন করুন।

ree

৫. হেলেঞ্চা শাক (Indian Pennywort)


পুষ্টিগুণ

হেলেঞ্চা শাক রক্ত পরিষ্কারে কার্যকর। এটি লিভারের কার্যক্ষমতা বাড়ায় এবং জ্বর বা রোগপীড়ায় অত্যন্ত উপকারী।


রেসিপি: হেলেঞ্চা শাক ও ডালের পাতলা তরকারি

উপকরণ:

হেলেঞ্চা শাক – ১ কাপ (কুচানো)

মসুর ডাল – ১/২ কাপ

রসুন – ৪ কোয়া

কাঁচা লঙ্কা – ২টি

পেঁয়াজ – ১টি

লবণ – স্বাদ মতো

হলুদ – ১/৪ চা চামচ

প্রণালি:

মসুর ডাল সেদ্ধ করে নিন।

কড়াইয়ে সামান্য তেল দিয়ে পেঁয়াজ, রসুন ও কাঁচা মরিচ ভাজুন।

এরপর হেলেঞ্চা শাক দিন ও ভেজে নিন।

এরপর সেদ্ধ ডাল, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন।

কয়েক মিনিট ফুটিয়ে পরিবেশন করুন।


প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় এই ধরনের শাক অন্তর্ভুক্ত করলে শরীর সুস্থ থাকবে এবং অনেক রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে। এগুলো রান্না করাও সহজ এবং এতে অতিরিক্ত তেল-মসলা দরকার হয় না, ফলে ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ কিংবা রক্তাল্পতা রোগীদের জন্যও আদর্শ।

 
 
 

Comments


Suswastha.png

Address: 2A Mandeville Gardens. Kolkata 700019

Email : suswastha9@gmail.com 

Follow us on

  • Facebook

© Copyright 2025, All rights reserved by Suswastha Publication. Developed by Simpact Digital (Unit of Debi Pranam)

bottom of page